ভিটামিন ই ক্যাপসুল মুখে ব্যাবহারের গোপন ১০ টি নিয়ম
ভিটামিন ই ক্যাপসুল খাওয়া যায় এবং এটি মুখে ও ব্যাবহার যায়। এটা ত্বকের আদ্রতা দূর করে ত্বক কে করে তুলে সুন্দর এবং আকর্ষণীয়। যারা ত্বক সচেতন মানুষ তাদের জন্য আজকের আর্টিক্যাল। আমরা জানি, পৃথিবী তার নিজস্ব নিয়মমাফিক চলাচল করে তাই সব কিছু তেই তার কিছু নিজস্ব নিয়ম কানুন রয়েছে সেটার বিরোধীতা করলে নেগেটিভ প্রভাব পড়তে পারে। তাই ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহারের আগে চলুন যেন নি ভিটামিন ই ব্যবহারের সঠিক নিয়ম।
আমরা চাইলে বাড়িতে বসে বিভিন্ন উপায়ে ভিটামিন ই ব্যবহার করতে পারি এটা ব্যবহার করা খুব সহজ। ভিটামিন ই ক্যাপসুল বিভিন্ন উপায়ে ত্বকের ব্যবহার করা যায় এটি মিষ্টি জাতীয় খাবারের সঙ্গেও ব্যবহার করা যায় এছাড়াও এটি টক যুক্ত খাবারের সঙ্গে ব্যবহার করা যায়। ছাড়াও আপনি চাইলে এটা বিভিন্ন ফলের সঙ্গে ব্যবহার করতে পারবেন ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহারের কিছু পদ্ধতি নিচে আলোচনা করা হলো।
ভিটামিন ই ক্যাপসুল হলুদ, দই এবং মধুর সঙ্গে মিশ্রিত করে টকে লাগানো যায় এতে ভিটামিন ই ক্যাপসুল বেশি কার্যকরী ভূমিকা পালন করতে পারে। শীতকালে শীতে শুষ্ক ত্বকের সমস্যার সমাধান পেতে এই পদ্ধতিতে দারুণ কাজ করে থাকে। শীতকালে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহারের জন্য এই পদ্ধতি অন্যতম ভূমিকা পালন করে থাকে।
আমরা অনেকে ব্রণ সমস্যা নিয়ে অনেকদিন ধরে ভুগছি আমরা বিভিন্ন ধরনের ঔষধ সেবন করে থাকি এবং বিভিন্ন ক্রিম ব্যবহার করে থাকে এতে করে ত্বকের কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। কিন্তু আপনারা জানেন কি ত্বকে নিয়মিত ভিটামিন ই ব্যবহারের ফলে ব্রণ সমস্যার দূর হয় এবং ত্বক উজ্জ্বল করতেও এর ভূমিকা অপরিসীম। ব্রণ সমস্যার জন্য ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহার করতে চাইলে টাকা পেঁপের সঙ্গে মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারেন।
এছাড়াও ভিটামিন ই ক্যাপসুল ত্বকে বিভিন্ন দাগ দূর করতে সহযোগিতা করে থাকে। বিভিন্ন কাটার দাগ ব্রনের দাগ এবং পুরনো দাগ যেগুলো আমাদের মুখ বা ফেস দেখতে অসুন্দর লাগে এগুলো দাগ দূর করতে ভিটামিন ই ক্যাপসুল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। আপনি যদি মুখের দাগ দূর করতে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহার করতে চান তবে মধু,পাকা পেঁপে ও লেবুর রসের সঙ্গে ভিটামিন ই ক্যাপসুল মিশিয়ে মুখে লাগাতে পারেন এতে করে অনেক উপকার পাবেন।
আমরা জানি ভিটামিন ই ক্যাপসুল মিষ্টি জাতীয় খাবারের সঙ্গেও ব্যবহার করা যায়। এতে খুব ভালো কাজ করে বলে ধারণা করা হয়। ভিটামিন ই ক্যাপসুল হলুদ দুধ এবং দইয়ের সঙ্গে মিশিয়ে মুখে ব্যবহার করা যাই এতে করে ভিটামিন ই ক্যাপসুল খুব ভালো কাজ করে এবং ত্বকের আদ্রতা কমিয়ে ত্বককে করে তুলে সুন্দর এবং উজ্জ্বল।
ভিটামিন ই এর মধ্যে রয়েছে আলফা টোকোফেরোল নামে একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যেটা আপনার ত্বককে রক্ষা করবে এবং ফ্রি রেডি কালের আক্রমণ করবে। ভিটামিন ই ক্যাপসুল উপাদানটি এন্টি এজিং ক্রিম ব্যবহার করা যায়। যারা দীর্ঘদিন ধরে ব্রণ সমস্যায় ভুগেন তাদের জন্য ভিটামিন ই হতে পারে মহা ঔষধ এটি ত্বকের ব্রণ সমস্যা দূর হয়।
আপনি যদি ব্রণ সমস্যার কারণে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহার করতে চান সেক্ষেত্রে ভিটামিন ই তেল ব্যবহার করার পরামর্শ দেওয়া হয় না।এতে করে আপনার ত্বকের অনেক ক্ষতি হতে পারে। আপনি যদি ব্রণ সমস্যায় ভুগে থাকেন সেক্ষেত্রে আপনার ভিটামিন ই ক্যাপসুল নিয়মিত খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা। এছাড়াও ভিটামিন ই সুর্য রশ্নির ক্ষতিকারক আক্রমণ থেকে ত্বককে রক্ষা করে।
ভিটামিন ই ক্যাপসুল ঘরোয়া উপায়ে ব্যবহারের কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই এবং সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপায়ে ভিটামিন ই ক্যাপসুল সংমিশ্রণ করা যায়। এবং আমি আজকে যেগুলো উপাদানের কথা বলব সেগুলো সবার বাড়িতে বাড়িতে পাওয়া যায় তাহলে চলুন যে সব উপায় অবলম্বন করে ভিটামিন ই ক্যাপসুল আমরা ব্যবহার করতে পারি। এই আর্টিকেলটি পড়ার পর আপনি চাইলে ঘরোয়া উপায়ে এর ব্যবহার শিখতে পারেন আশা করি এটা ভাল কাজ করবে।
ভিটামিন ই ক্যাপসুল ত্বকে ব্যবহারের পূর্বে এটির সঠিক পদ্ধতি জানতে হবে। সে ক্ষেত্রে আপনাকে প্রথমে একটি বাটিতে এক থেকে দুই চামচ দই এবং একটি ভিটামিন ই ক্যাপসুল একফোঁটা লেবুর রস দিয়ে মিশিয়ে নিন এই উপায়ে ফেসপ্যাক বানানোর পরবর্তীতে সেটা মুখে লাগিয়ে নিন এবং ১৫ মিনিট রাখার পরে, ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
আপনি যদি প্রতি সপ্তাহে দুইবার ফেসপ্যাক গুলো বানানোর পরবর্তীতে সেটা মুখে ভালোভাবে লাগান ও মিনিট ১৫ রাখার পর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলেন তাহলে আপনার মুখের পুরনো কালো দাগ এবং উজ্জ্বলতা ফিরে আসবে। মুখের পুরনো ময়লাগুলো পরিষ্কার হবে এবং আপনার টক হয়ে উঠবে তুলনায় উজ্জল।
আপনার বাসার উঠোনে অথবা আপনার বাসার ছাদে যদি এলোভেরা গাছ থাকে তাহলে সেটা দিয়ে আপনি লাগিয়ে নিতে পারেন ভিটামিন ই ক্যাপসুল। এটি দারুণ কাজ করে। প্রথমত একটি পাত্রে ভিটামিন ই ক্যাপসুল নিন এবং তাতে এক থেকে দেড় চামচ এলোভেরা পানিমেশান। নিয়ম অনুসারে এলোভেরা জেল এবং ভিটামিন ই ক্যাপসুল মিশিয়ে নেওয়ার পরে যত্ন সহকারে ত্বকে লাগান, তারপর অন্তত ১০ থেকে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করে শুকনো করে নিন।
তারপর একটি রুমাল ভেজে মুখ ভালোভাবে মুছে নিন অথবা ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এই উপরে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ত্বকে ব্যবহারে বেশ ভালো ফলাফল আশা করা যায়। আরেকটি উপায় ভিটামিন ই ক্যাপসুল একটি পাত্রে আর টেবিল চামচ কার খেল তেলের সঙ্গে দুইটি ভিটামিন ই ক্যাপসুল নিন। এবং সেগুলো উপাদান খুব ভালোভাবে মেশিয়ে নিন। তারপর কাছের একটি পাত্র অথবা ছোটখাটো কোন গোটাতে ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর মিশ্রণটি ঢেলে অন্তত রেফ্রিজারেটর রেখে সেট করে নিন।
ফ্রিজ থেকে ভিটামিন এ এর মিশ্রণটি ৫ মিনিট রেখে দি। তারপর ফেসপ্যাক টি ভালোভাবে ঘষে ঘষে মুখে লাগিয়ে নিন এবং অন্তত ১০ মিনিট পর্যন্ত রেখে দিন, এরপর ঠান্ডা পানি দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন। এছাড়াও আপনি চাইলে টক দইয়ের সঙ্গে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। এবং এক টেবিল চামচ টক দই ও ডিমের সাদা অংশ এক টেবিল চামচ ভিটামিন ই ক্যাপসুল নিয়ে ভালোভাবে মেশিয়ে নিন।
ভিটামিন ই ক্যাপসুল ডিম এবং টক দই এর সঙ্গে মিশিয়ে তৈরিকৃত মিশ্রণটি মার্কসের মত মুখে লাগাতে পারেন। এরপর এটা ১৮ থেকে ২০ মিনিট পর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে খুব ভালোভাবে ধুয়ে নিন আর অবশ্যই মনে রাখবেন এই উপায়ে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহারের সময় কাপ করে নিতে ভুলবেন না। টক দই ত্বকের এক্স হলিউড করে এবং ডিম ত্বকের পুষ্টি যুগিয়ে থাকে। আর ভিটামিন ই ক্যাপসুল মুখের আর্দ্রতা ধরে রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে।
আমরা চাইলে ঘরোয়া উপায়ে গ্রিন টি এবং মধুর সঙ্গে ভিটামিন ই ক্যাপসুল মিশিয়ে ত্বকে ব্যবহার করতে পারি এটা খুব ভালো কাজ করে। প্রথমত একটি কাপে গ্রিন টি নিতে হবে। সে ক্ষেত্রে আপনি খেয়াল রাখবেন গ্রিন টি যেন ঠান্ডা হয় অর্থাৎ আপনি খেয়াল রাখবেন গ্রিন টি যেন স্বাভাবিক তাপমাত্রার হয়। এবং তার মধ্যে এক টেবিল চামচ মধু এবং দুইটি ভিটামিন ই ক্যাপসুল ভালোভাবে মিশিয়ে নিয়ে রাখতে হবে কিছুক্ষণ।
তবে এই নিয়মে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহারের ক্ষেত্রে আপনি কিছুক্ষণ সেগুলো ফুটিয়ে নিতে পারেন এতে করে আরো ভালো কাজ করবে। প্রতিদিন এই প্যাকটি আপনি গোসল করা পূর্বে ব্যবহার করতে পারেন। একটি বানানোর পর তার স্বাভাবিক তাপমাত্রায় ফিরে এলে অর্থাৎ ঠান্ডা হওয়ার পর মুখে ভালোভাবে প্রলেপ দিতে হবে। তারপর ১৮ থেকে ২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।
এই ফেসপ্যাক টি ব্যবহারের ক্ষেত্রে আপনার ত্বকের বলে রেখাগুলো দূর হবে এবং বোনের দাগগুলো উঠে যাবে এর সাথে কালো ছোট কিছু দাগ থাকলে সেগুলো খুব সহজেই মলিন হয়ে যাবে। এটি নিয়মিত ব্যবহারের পর আপনার ত্বক হয়ে যাবে আগের থেকে সুন্দর প্রাণবন্ত এবং লাবণ্য। এছাড়াও আমরা চাইলে গোলাপ জল ও পেঁপের সঙ্গে মিশিয়ে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহার করতে পারি।
একটি বাটিতে ২ টেবিল চামচ পেতে নিতে হবে এবং তাতে এক টেবিল চামচ গোলাপের জল নিতে হবে সেই সঙ্গে ১৫ থেকে ২০ টাকা ভিটামিন ই ক্যাপসুল ভালোভাবে মিক্স করে নিতে হবে ফেসপ্যাকটি বানানোর পর এটা সারা মুখে ভালোভাবে লাগিয়ে নিতে হবে এবং অপেক্ষা করতে হবে যতক্ষণ না এটা মুখে শুকিয়ে যাচ্ছে। তবে আপনি চাইলে এটি ১০ থেকে ১৫ মিনিট পর ধুয়ে নিতে পারেন। তবে শুকানো পর্যন্ত এটা রাখলে বেশি উপকার পাবেন।
এই ফেসপ্যাকটি নিয়মিত ব্যবহারের ফলে আপনার ত্বক অনেক বেশি পরিষ্কার এবং উজ্জ্বল থাকবে যার কারণে আপনার ত্বক অনেক বেশি ফর্সা দেখাবে আগের তুলনায়। এছাড়াও লেবু এবং ভিটামিন ই ক্যাপসুল ভালোভাবে মিক্স করে ত্বকে লাগালে অনেক ভালো ফলাফল পাওয়া যায়। সে ক্ষেত্রে পরিমাণ মতো লেবু ও দুইটি ভিটামিন ই ক্যাপসুল একসঙ্গে মিশিয়ে নিতে হবে।
এটা সপ্তাহের অন্তত দুই দিন সকালে অথবা গোসল করা পূর্বে মুখে লাগাতে হবে এবং শুকানোর আগ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে পরবর্তীতে ঠান্ডা পানি দিয়ে ভালোভাবে ধরে নিতে হবে। এই ফেসপ্যাক টি ব্যবহারের পর আপনার ত্বকে ছোপ ছোপ কালো দাগ দূর হবে এবং আপনার ত্বক হয়ে উঠবে আগের তুলনায় সুন্দর এবং প্রাণবন্ত। আপনি যদি ত্বক সচেতন মানুষ হয়ে থাকেন তাহলে উপরের যে কোন ফেসপ্যাকটি বাছাই করতে পারেন আশা করি খুব ভালো ফলাফল পাবেন।
আপনি নিশ্চয়ই বাজারে প্রচলিত নানা রকমের ক্রিম ব্যবহার করে থাকেন। তবে সে ক্ষেত্রে অনেক সময় এ ধরনের রাসায়নিক পোশাক ধনী ত্বকের জন্য ক্ষতির কারণ হয়ে থাকে। তাই আপনি চাইলে এখন থেকে ঘরোয়া পদ্ধতিতে নাইট ক্রিম বানাতে পারবেন। এবং এটার কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপায়ে নাইট ক্রিম বানানোর জন্য ভিটামিন ই ক্যাপসুল প্রয়োজন।
প্রাকৃতিক উপায়ে নাইট ক্রিম বাড়ানোর জন্য রান্নাঘরে থাকা উপাদান গুলো দিয়ে তৈরি করতে পারবেন নাইট ক্রিম। এটি আপনার ত্বকের ধুলো এবং বালিরেখাগুলো দূর করতে সাহায্য করে আপনার ত্বকে করে তুলবে মসৃণ এবং উজ্জ্বল। মূলত এই ক্রিমটি বাড়ানোর প্রধান উপাদান হলো কেশর (জাফরান)। অত্যন্ত দামি ও উপকারী এই উপাদানটির স্বাদ এবং গন্ধের বিষয়ক কম বেশি আমরা সকলেই জানি।
বিশেষকদের মতে, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ কেশর ত্বকের পুরনো দাগ চোখ দূর করতে অনেক কার্যকারী ভূমিকা পালন করে। এবং এতে থাকা এন্টি এজিং উপাদান ত্বকের বালিরেখা দূর করে ত্বককে উজ্জ্বল করতে সহযোগিতা করে। তারপর ক্রিম তৈরিতে আরো লাগবে গোলাপ জল ত্বকের আর্দ্রতা ফেরাতে এটি বেশ উপকারী পানীয়। এটা ব্ল্যাকহেডস, হোয়াইট হেদস এবং ব্রণ সমস্যা দূর করতে সহযোগিতা করে।
ওর লাগবে ভিটামিন ই ক্যাপসুল এটি ত্বকের বালি রেখা এবং ত্বকের বিভিন্ন ক্ষত দূর করতে ও বয়সের ছাপ কমাতে সাহায্য করে থাকে। এছাড়াও আমন্ড অয়েলের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টি ইনফিরের মোটি উপাদান। এটা ত্বক পরিষ্কার করে ড্রাগ সার্কেলের সমস্যা কমাতে খুব উপকারী। এটার ব্যবহারে টক হয়ে ওঠে কোমল এবং মসৃণ। সর্বশেষে আমাদের প্রয়োজন এলোভেরা। অ্যালোভেরা স্বাস্থ্য সুরক্ষার পাশাপাশি ত্বকের যত্নে বেশ উপকারী।
ঘরোয়া পদ্ধতিতে নাইট ক্রিম বানানোর ক্ষেত্রে চুলায় একটি প্যান বসাতে হবে। তারপরেতে একটা কাপড় বসিয়ে দিয়ে তারপর কয়েকটা কেশর ছেঁকে নিতে হবেইয়। এবং এটা ঠান্ডা হয়ে গেলে একটা কাছের পাত্রে সংরক্ষণ করুন। এরপর দুই চামচ এলোভেরা, এক চা চামচ আমন্ড ওয়ে্ দুইটি ভিটামিন ই ক্যাপসুল ও কয়েক ফোটা গোলাপজল দিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। অতঃপর তৈরি হয়ে গেল আপনার নাইট ক্রিম। আপনি চাইলে এটি ফ্রিজের সংরক্ষণ করে অনেকদিন ব্যবহার করতে পারেন।
পেইজ সূচিপত্রঃ ভিটামিন ই ক্যাপসুল মুখে ব্যবহারের গোপন ১০ টি নিয়ম
- ভিটামিন ই ক্যাপসুল মুখে ব্যবহারের নিয়ম
- ভিটামিন ই ক্যাপসুল মুখে ব্যবহারের উপকারিতা
- তৈলাক্ত ত্বকে ভিটামিন ই ক্যাপসুল
- ভিটামিন ই ক্যাপসুল দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়
- ভিটামিন ই ক্যাপসুল দিয়ে নাইট ক্রিম
- ভিটামিন ই ক্যাপসুল কোনটা ভালো
- ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে কি হয়
- ভিটামিন ই ক্যাপসুল কতদিন খেতে হয়
- ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে কি ক্ষতি হয়
- উপসংহারঃ ভিটামিন ই ক্যাপসুল মুখে ব্যবহারের গোপন ১০ টি নিয়ম
ভিটামিন ই ক্যাপসুল মুখে ব্যবহারের নিয়ম
ভিটামিন ই ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো আজকের এই পোষ্টে। প্রিয় পাঠক আমরা জানি সব কিছুর একটি পজেটিভ দিক এবং কিছু নেগেটিভ দিক রয়েছে। তেমনি ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর কিছু উপকারী দিক এবং কিছু ক্ষতিকর দিক রয়েছে, সঠিক বেবহারের নিয়ম না জানলে এটা হতে পারে আপনার জন্য ক্ষতির কারণ। চলুন জেনে নি ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহারের সঠিক নিয়ম।আমরা চাইলে বাড়িতে বসে বিভিন্ন উপায়ে ভিটামিন ই ব্যবহার করতে পারি এটা ব্যবহার করা খুব সহজ। ভিটামিন ই ক্যাপসুল বিভিন্ন উপায়ে ত্বকের ব্যবহার করা যায় এটি মিষ্টি জাতীয় খাবারের সঙ্গেও ব্যবহার করা যায় এছাড়াও এটি টক যুক্ত খাবারের সঙ্গে ব্যবহার করা যায়। ছাড়াও আপনি চাইলে এটা বিভিন্ন ফলের সঙ্গে ব্যবহার করতে পারবেন ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহারের কিছু পদ্ধতি নিচে আলোচনা করা হলো।
ভিটামিন ই ক্যাপসুল হলুদ, দই এবং মধুর সঙ্গে মিশ্রিত করে টকে লাগানো যায় এতে ভিটামিন ই ক্যাপসুল বেশি কার্যকরী ভূমিকা পালন করতে পারে। শীতকালে শীতে শুষ্ক ত্বকের সমস্যার সমাধান পেতে এই পদ্ধতিতে দারুণ কাজ করে থাকে। শীতকালে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহারের জন্য এই পদ্ধতি অন্যতম ভূমিকা পালন করে থাকে।
আমরা অনেকে ব্রণ সমস্যা নিয়ে অনেকদিন ধরে ভুগছি আমরা বিভিন্ন ধরনের ঔষধ সেবন করে থাকি এবং বিভিন্ন ক্রিম ব্যবহার করে থাকে এতে করে ত্বকের কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। কিন্তু আপনারা জানেন কি ত্বকে নিয়মিত ভিটামিন ই ব্যবহারের ফলে ব্রণ সমস্যার দূর হয় এবং ত্বক উজ্জ্বল করতেও এর ভূমিকা অপরিসীম। ব্রণ সমস্যার জন্য ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহার করতে চাইলে টাকা পেঁপের সঙ্গে মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারেন।
এছাড়াও ভিটামিন ই ক্যাপসুল ত্বকে বিভিন্ন দাগ দূর করতে সহযোগিতা করে থাকে। বিভিন্ন কাটার দাগ ব্রনের দাগ এবং পুরনো দাগ যেগুলো আমাদের মুখ বা ফেস দেখতে অসুন্দর লাগে এগুলো দাগ দূর করতে ভিটামিন ই ক্যাপসুল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। আপনি যদি মুখের দাগ দূর করতে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহার করতে চান তবে মধু,পাকা পেঁপে ও লেবুর রসের সঙ্গে ভিটামিন ই ক্যাপসুল মিশিয়ে মুখে লাগাতে পারেন এতে করে অনেক উপকার পাবেন।
ভিটামিন ই ক্যাপসুল মুখে ব্যবহারের উপকারিতা
ভিটামিন ই ক্যাপসুল মুখে ব্যবহারের উপকারিতা গুলো কি জানতে চান। আজ আমি আপনাদের
জানাবো ভিটামিন ই মুখে ব্যবহারের উপকারিতা গুলো। ভিটামিন ই ক্যাপসুল আমাদের
বাসার আশেপাশে বিভিন্ন ফার্মেসির দোকানে পাওয়া যায় এটি বিভিন্ন উপায়ে
ব্যবহার করা যায় ত্বকের নানারকম সমস্যার সমাধানে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহার
করা হয় ত্বকের স্বাভাবিক স্বাস্থ্য উদ্ধার এবং পুরনো জেলা ফিরিয়ে আনার জন্যই
ভিটামিন ই ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া হয়।
যেহেতু ভিটামিন ই ক্যাপসুল সব ফার্মেসিতে পাওয়া যায় এবং আমরা চাইলে এটা
অনলাইনে অর্ডার করতে পারি তাই বর্তমান সময়ে ত্বকের যত্নে ত্বক পরিচর্যার জন্য
অনেকেই ভিটামিন ই ব্যবহার ভিটামিন ই ব্যবহারের করছেন। ভিটামিন ই এর উপকারিতা যে
শুধু খেলেই হয় তা কিন্তু না ভিটামিন ই আমরা বিভিন্ন উপায়ে ব্যবহার করতে পারি।
আমরা চাইলে ভিটামিন ই খেতেও পারই। চলুন জেনে নি ভিটামিন ই মুখে ব্যবহারের
উপকারিতা।
আমরা জানি ভিটামিন ই ক্যাপসুল মিষ্টি জাতীয় খাবারের সঙ্গেও ব্যবহার করা যায়। এতে খুব ভালো কাজ করে বলে ধারণা করা হয়। ভিটামিন ই ক্যাপসুল হলুদ দুধ এবং দইয়ের সঙ্গে মিশিয়ে মুখে ব্যবহার করা যাই এতে করে ভিটামিন ই ক্যাপসুল খুব ভালো কাজ করে এবং ত্বকের আদ্রতা কমিয়ে ত্বককে করে তুলে সুন্দর এবং উজ্জ্বল।
ভিটামিন ই এর মধ্যে রয়েছে আলফা টোকোফেরোল নামে একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যেটা আপনার ত্বককে রক্ষা করবে এবং ফ্রি রেডি কালের আক্রমণ করবে। ভিটামিন ই ক্যাপসুল উপাদানটি এন্টি এজিং ক্রিম ব্যবহার করা যায়। যারা দীর্ঘদিন ধরে ব্রণ সমস্যায় ভুগেন তাদের জন্য ভিটামিন ই হতে পারে মহা ঔষধ এটি ত্বকের ব্রণ সমস্যা দূর হয়।
আপনি যদি ব্রণ সমস্যার কারণে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহার করতে চান সেক্ষেত্রে ভিটামিন ই তেল ব্যবহার করার পরামর্শ দেওয়া হয় না।এতে করে আপনার ত্বকের অনেক ক্ষতি হতে পারে। আপনি যদি ব্রণ সমস্যায় ভুগে থাকেন সেক্ষেত্রে আপনার ভিটামিন ই ক্যাপসুল নিয়মিত খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা। এছাড়াও ভিটামিন ই সুর্য রশ্নির ক্ষতিকারক আক্রমণ থেকে ত্বককে রক্ষা করে।
তৈলাক্ত ত্বকে ভিটামিন ই ক্যাপসুল
তৈলাক্ত ত্বকে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে আলোচনা করা হচ্ছে।
আমরা অনেকে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহার করে থাকি, তার মধ্যে অনেকেই চিকিৎসকের
পরামর্শ নিয়ে ব্যবহার করে থাকি এবং অনেকে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়াই ব্যবহার করে
থাকি ভিটামিন ই ক্যাপসুল যেটা মোটেও উচিত নয়। ভিটামিন ই ক্যাপসুল বেশ উপকারী হল
এর কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও রয়েছে।
আমাদের দেশের সাধারণত দুই ধরনের ভিটামিন ই ক্যাপসুল পাওয়া যায় এর মধ্যে একটি হলুদ এবং অন্যটি সবুজ রঙের হয়ে থাকে। যেগুলো ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর পাওয়ার কম থাকে সেগুলো মূলত সবুজ রঙের হয়ে থাকে, এবং যেগুলোতে পাওয়ার বেশি থাকে সেগুলো মূলত হলুদ রঙের হয়ে থাকে তবে আমরা ত্বকে ব্যবহার করার জন্য দুই ধরনের ভিটামিন ই ক্যাপসুলি ব্যবহার করতে পারি।
দীর্ঘদিনের পুরনো ত্বকের দাগ দূর করতে এবং হাঁটুতে ও কনুইতে কালো দাগ দূর করার জন্য ভিটামিন ই ক্যাপসুল সপ্তাহে তিন দিন ব্যবহার করতে পারেন আশা করি ভাল ফলাফল পাবেন। এসব ভিটামিন ই ক্যাপসুল চোখের নিচের কালো দাগ দূর করতে খুব কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। সে ক্ষেত্রে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহার করা পূর্বে খাঁটি বাদাম তেলের সঙ্গে মিশিয়ে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহার করতে হবে।
আপনার ত্বকে যদি দীর্ঘকালের পুরনো কালো দাগ থাকে বা ব্রণের দাগ থাকে তাহলে প্রতিদিন সেখানে ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর তেল ব্যবহার করতে পারেন। আশা করি কয়েকদিনের মধ্যেই দাগগুলো হালকা হতে শুরু করবে। এছাড়াও এক অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর ভিটামিন ই ক্যাপসুল টি রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক রাখতে সহযোগিতা করে।
ত্বকে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহারের পূর্বে অবশ্যই জেনে নিতে হবে আপনার ফেস কোন ধরনের। আপনার ত্বক যদি তৈলাক্ত না হয়ে থাকে তবে ভিটামিন ই ক্যাপসুলে থাকা তেলগুলো মুখে লাগিয়ে মাসাজ করতে পারেন। আর যদি আপনার ত্বক তৈলাক্ত হয়ে থাকে, সে ক্ষেত্রে আপনি ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহারের পূর্বে অবশ্যই গোলাপের পানে মিশিয়ে নিবেন। এছাড়াও আপনি চাইলে মুখের ক্রিম অথবা বডি লোশন এর সঙ্গে মিশিয়ে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহার করতে পারেন।
আপনি চাইলে আপনার গোলাপী ঠোঁট আর মসৃণ ঠোঁট পেতে চাইলে লিপবাম অথবা ভেসলিনের সঙ্গে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ভেঙ্গে মিশিয়ে নিয়ে ব্যবহার করতে পারেন এতে করে আপনার ঠোট হবে পূর্বের তুলনায় গোলাপি ও মসৃণ। ভিটামিন ই ক্যাপসুলে এন্টিঅক্সিডেন্ট খুব বেশি থাকায় এটি আপনার রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক রাখতে সহযোগিতা করবে তাই ত্বকের যত্নে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহার করার পাশাপাশি অকাল বার্ধক্য ঠেকাতে ভিটামিন ই ক্যাপসুল দারুন কার্যকারী ভূমিকা পালন করে।
আমাদের দেশের সাধারণত দুই ধরনের ভিটামিন ই ক্যাপসুল পাওয়া যায় এর মধ্যে একটি হলুদ এবং অন্যটি সবুজ রঙের হয়ে থাকে। যেগুলো ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর পাওয়ার কম থাকে সেগুলো মূলত সবুজ রঙের হয়ে থাকে, এবং যেগুলোতে পাওয়ার বেশি থাকে সেগুলো মূলত হলুদ রঙের হয়ে থাকে তবে আমরা ত্বকে ব্যবহার করার জন্য দুই ধরনের ভিটামিন ই ক্যাপসুলি ব্যবহার করতে পারি।
দীর্ঘদিনের পুরনো ত্বকের দাগ দূর করতে এবং হাঁটুতে ও কনুইতে কালো দাগ দূর করার জন্য ভিটামিন ই ক্যাপসুল সপ্তাহে তিন দিন ব্যবহার করতে পারেন আশা করি ভাল ফলাফল পাবেন। এসব ভিটামিন ই ক্যাপসুল চোখের নিচের কালো দাগ দূর করতে খুব কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। সে ক্ষেত্রে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহার করা পূর্বে খাঁটি বাদাম তেলের সঙ্গে মিশিয়ে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহার করতে হবে।
আপনার ত্বকে যদি দীর্ঘকালের পুরনো কালো দাগ থাকে বা ব্রণের দাগ থাকে তাহলে প্রতিদিন সেখানে ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর তেল ব্যবহার করতে পারেন। আশা করি কয়েকদিনের মধ্যেই দাগগুলো হালকা হতে শুরু করবে। এছাড়াও এক অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর ভিটামিন ই ক্যাপসুল টি রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক রাখতে সহযোগিতা করে।
ত্বকে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহারের পূর্বে অবশ্যই জেনে নিতে হবে আপনার ফেস কোন ধরনের। আপনার ত্বক যদি তৈলাক্ত না হয়ে থাকে তবে ভিটামিন ই ক্যাপসুলে থাকা তেলগুলো মুখে লাগিয়ে মাসাজ করতে পারেন। আর যদি আপনার ত্বক তৈলাক্ত হয়ে থাকে, সে ক্ষেত্রে আপনি ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহারের পূর্বে অবশ্যই গোলাপের পানে মিশিয়ে নিবেন। এছাড়াও আপনি চাইলে মুখের ক্রিম অথবা বডি লোশন এর সঙ্গে মিশিয়ে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহার করতে পারেন।
আপনি চাইলে আপনার গোলাপী ঠোঁট আর মসৃণ ঠোঁট পেতে চাইলে লিপবাম অথবা ভেসলিনের সঙ্গে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ভেঙ্গে মিশিয়ে নিয়ে ব্যবহার করতে পারেন এতে করে আপনার ঠোট হবে পূর্বের তুলনায় গোলাপি ও মসৃণ। ভিটামিন ই ক্যাপসুলে এন্টিঅক্সিডেন্ট খুব বেশি থাকায় এটি আপনার রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক রাখতে সহযোগিতা করবে তাই ত্বকের যত্নে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহার করার পাশাপাশি অকাল বার্ধক্য ঠেকাতে ভিটামিন ই ক্যাপসুল দারুন কার্যকারী ভূমিকা পালন করে।
ভিটামিন ই ক্যাপসুল দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়
ভিটামিন ই ক্যাপসুল দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায় কমপক্ষে ১০টি রয়েছে। ১০ টি উপায়ে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহার করে ফর্সা হওয়া যায় ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর সাথে মিশিয়ে অন্যান্য আরো কিছু উপাদান রয়েছে যেগুলো সংমিশ্রণে ফেসপ্যাক তৈরি করা সম্ভব। এবং এটা অনেক ভালো কাজ করে এবং এর প্রত্যেকটি বাড়িতে বসে ঘরোয়া উপায়ে তৈরি করা সম্ভব। চলুন সেগুলো সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা যাক।ভিটামিন ই ক্যাপসুল ঘরোয়া উপায়ে ব্যবহারের কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই এবং সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপায়ে ভিটামিন ই ক্যাপসুল সংমিশ্রণ করা যায়। এবং আমি আজকে যেগুলো উপাদানের কথা বলব সেগুলো সবার বাড়িতে বাড়িতে পাওয়া যায় তাহলে চলুন যে সব উপায় অবলম্বন করে ভিটামিন ই ক্যাপসুল আমরা ব্যবহার করতে পারি। এই আর্টিকেলটি পড়ার পর আপনি চাইলে ঘরোয়া উপায়ে এর ব্যবহার শিখতে পারেন আশা করি এটা ভাল কাজ করবে।
ভিটামিন ই ক্যাপসুল ত্বকে ব্যবহারের পূর্বে এটির সঠিক পদ্ধতি জানতে হবে। সে ক্ষেত্রে আপনাকে প্রথমে একটি বাটিতে এক থেকে দুই চামচ দই এবং একটি ভিটামিন ই ক্যাপসুল একফোঁটা লেবুর রস দিয়ে মিশিয়ে নিন এই উপায়ে ফেসপ্যাক বানানোর পরবর্তীতে সেটা মুখে লাগিয়ে নিন এবং ১৫ মিনিট রাখার পরে, ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
আপনি যদি প্রতি সপ্তাহে দুইবার ফেসপ্যাক গুলো বানানোর পরবর্তীতে সেটা মুখে ভালোভাবে লাগান ও মিনিট ১৫ রাখার পর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলেন তাহলে আপনার মুখের পুরনো কালো দাগ এবং উজ্জ্বলতা ফিরে আসবে। মুখের পুরনো ময়লাগুলো পরিষ্কার হবে এবং আপনার টক হয়ে উঠবে তুলনায় উজ্জল।
আপনার বাসার উঠোনে অথবা আপনার বাসার ছাদে যদি এলোভেরা গাছ থাকে তাহলে সেটা দিয়ে আপনি লাগিয়ে নিতে পারেন ভিটামিন ই ক্যাপসুল। এটি দারুণ কাজ করে। প্রথমত একটি পাত্রে ভিটামিন ই ক্যাপসুল নিন এবং তাতে এক থেকে দেড় চামচ এলোভেরা পানিমেশান। নিয়ম অনুসারে এলোভেরা জেল এবং ভিটামিন ই ক্যাপসুল মিশিয়ে নেওয়ার পরে যত্ন সহকারে ত্বকে লাগান, তারপর অন্তত ১০ থেকে ১৫ মিনিট অপেক্ষা করে শুকনো করে নিন।
তারপর একটি রুমাল ভেজে মুখ ভালোভাবে মুছে নিন অথবা ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এই উপরে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ত্বকে ব্যবহারে বেশ ভালো ফলাফল আশা করা যায়। আরেকটি উপায় ভিটামিন ই ক্যাপসুল একটি পাত্রে আর টেবিল চামচ কার খেল তেলের সঙ্গে দুইটি ভিটামিন ই ক্যাপসুল নিন। এবং সেগুলো উপাদান খুব ভালোভাবে মেশিয়ে নিন। তারপর কাছের একটি পাত্র অথবা ছোটখাটো কোন গোটাতে ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর মিশ্রণটি ঢেলে অন্তত রেফ্রিজারেটর রেখে সেট করে নিন।
ফ্রিজ থেকে ভিটামিন এ এর মিশ্রণটি ৫ মিনিট রেখে দি। তারপর ফেসপ্যাক টি ভালোভাবে ঘষে ঘষে মুখে লাগিয়ে নিন এবং অন্তত ১০ মিনিট পর্যন্ত রেখে দিন, এরপর ঠান্ডা পানি দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন। এছাড়াও আপনি চাইলে টক দইয়ের সঙ্গে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। এবং এক টেবিল চামচ টক দই ও ডিমের সাদা অংশ এক টেবিল চামচ ভিটামিন ই ক্যাপসুল নিয়ে ভালোভাবে মেশিয়ে নিন।
ভিটামিন ই ক্যাপসুল ডিম এবং টক দই এর সঙ্গে মিশিয়ে তৈরিকৃত মিশ্রণটি মার্কসের মত মুখে লাগাতে পারেন। এরপর এটা ১৮ থেকে ২০ মিনিট পর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে খুব ভালোভাবে ধুয়ে নিন আর অবশ্যই মনে রাখবেন এই উপায়ে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহারের সময় কাপ করে নিতে ভুলবেন না। টক দই ত্বকের এক্স হলিউড করে এবং ডিম ত্বকের পুষ্টি যুগিয়ে থাকে। আর ভিটামিন ই ক্যাপসুল মুখের আর্দ্রতা ধরে রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে।
আমরা চাইলে ঘরোয়া উপায়ে গ্রিন টি এবং মধুর সঙ্গে ভিটামিন ই ক্যাপসুল মিশিয়ে ত্বকে ব্যবহার করতে পারি এটা খুব ভালো কাজ করে। প্রথমত একটি কাপে গ্রিন টি নিতে হবে। সে ক্ষেত্রে আপনি খেয়াল রাখবেন গ্রিন টি যেন ঠান্ডা হয় অর্থাৎ আপনি খেয়াল রাখবেন গ্রিন টি যেন স্বাভাবিক তাপমাত্রার হয়। এবং তার মধ্যে এক টেবিল চামচ মধু এবং দুইটি ভিটামিন ই ক্যাপসুল ভালোভাবে মিশিয়ে নিয়ে রাখতে হবে কিছুক্ষণ।
তবে এই নিয়মে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহারের ক্ষেত্রে আপনি কিছুক্ষণ সেগুলো ফুটিয়ে নিতে পারেন এতে করে আরো ভালো কাজ করবে। প্রতিদিন এই প্যাকটি আপনি গোসল করা পূর্বে ব্যবহার করতে পারেন। একটি বানানোর পর তার স্বাভাবিক তাপমাত্রায় ফিরে এলে অর্থাৎ ঠান্ডা হওয়ার পর মুখে ভালোভাবে প্রলেপ দিতে হবে। তারপর ১৮ থেকে ২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।
এই ফেসপ্যাক টি ব্যবহারের ক্ষেত্রে আপনার ত্বকের বলে রেখাগুলো দূর হবে এবং বোনের দাগগুলো উঠে যাবে এর সাথে কালো ছোট কিছু দাগ থাকলে সেগুলো খুব সহজেই মলিন হয়ে যাবে। এটি নিয়মিত ব্যবহারের পর আপনার ত্বক হয়ে যাবে আগের থেকে সুন্দর প্রাণবন্ত এবং লাবণ্য। এছাড়াও আমরা চাইলে গোলাপ জল ও পেঁপের সঙ্গে মিশিয়ে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহার করতে পারি।
একটি বাটিতে ২ টেবিল চামচ পেতে নিতে হবে এবং তাতে এক টেবিল চামচ গোলাপের জল নিতে হবে সেই সঙ্গে ১৫ থেকে ২০ টাকা ভিটামিন ই ক্যাপসুল ভালোভাবে মিক্স করে নিতে হবে ফেসপ্যাকটি বানানোর পর এটা সারা মুখে ভালোভাবে লাগিয়ে নিতে হবে এবং অপেক্ষা করতে হবে যতক্ষণ না এটা মুখে শুকিয়ে যাচ্ছে। তবে আপনি চাইলে এটি ১০ থেকে ১৫ মিনিট পর ধুয়ে নিতে পারেন। তবে শুকানো পর্যন্ত এটা রাখলে বেশি উপকার পাবেন।
এই ফেসপ্যাকটি নিয়মিত ব্যবহারের ফলে আপনার ত্বক অনেক বেশি পরিষ্কার এবং উজ্জ্বল থাকবে যার কারণে আপনার ত্বক অনেক বেশি ফর্সা দেখাবে আগের তুলনায়। এছাড়াও লেবু এবং ভিটামিন ই ক্যাপসুল ভালোভাবে মিক্স করে ত্বকে লাগালে অনেক ভালো ফলাফল পাওয়া যায়। সে ক্ষেত্রে পরিমাণ মতো লেবু ও দুইটি ভিটামিন ই ক্যাপসুল একসঙ্গে মিশিয়ে নিতে হবে।
এটা সপ্তাহের অন্তত দুই দিন সকালে অথবা গোসল করা পূর্বে মুখে লাগাতে হবে এবং শুকানোর আগ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে পরবর্তীতে ঠান্ডা পানি দিয়ে ভালোভাবে ধরে নিতে হবে। এই ফেসপ্যাক টি ব্যবহারের পর আপনার ত্বকে ছোপ ছোপ কালো দাগ দূর হবে এবং আপনার ত্বক হয়ে উঠবে আগের তুলনায় সুন্দর এবং প্রাণবন্ত। আপনি যদি ত্বক সচেতন মানুষ হয়ে থাকেন তাহলে উপরের যে কোন ফেসপ্যাকটি বাছাই করতে পারেন আশা করি খুব ভালো ফলাফল পাবেন।
ভিটামিন ই ক্যাপসুল দিয়ে নাইট ক্রিম
ভিটামিন ই ক্যাপসুলদের নাইট ক্রিম বাড়ানোর পদ্ধতি খুব সোজা। শীতকালে ঠান্ডা আবহাওয়া আমাদের ত্বক রুক্ষ শুরু করে। তাই ত্বকের শুষ্কতা দূর করার জন্য আমরা নানা ধরনের ক্রিম মশ্চারাইজার ভেসলিন মেরিল আরো কত কিছু না ব্যবহার করে থাকি। এবং এসবের পিছনে বেশ ভালো অর্থ ব্যয় করে থাকে। তবে তাকে আমরা সারাদিন যত কিছুই ব্যবহার করি না কেন, রাতের বেলা বিশেষ যত্ন না থাকলে তেমন কোনো লাভ হবে না। তাই রাতে ঘুমানোর আগে ভালোভাবে ত্বকের যত্ন নিতে হবে।আপনি নিশ্চয়ই বাজারে প্রচলিত নানা রকমের ক্রিম ব্যবহার করে থাকেন। তবে সে ক্ষেত্রে অনেক সময় এ ধরনের রাসায়নিক পোশাক ধনী ত্বকের জন্য ক্ষতির কারণ হয়ে থাকে। তাই আপনি চাইলে এখন থেকে ঘরোয়া পদ্ধতিতে নাইট ক্রিম বানাতে পারবেন। এবং এটার কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপায়ে নাইট ক্রিম বানানোর জন্য ভিটামিন ই ক্যাপসুল প্রয়োজন।
প্রাকৃতিক উপায়ে নাইট ক্রিম বাড়ানোর জন্য রান্নাঘরে থাকা উপাদান গুলো দিয়ে তৈরি করতে পারবেন নাইট ক্রিম। এটি আপনার ত্বকের ধুলো এবং বালিরেখাগুলো দূর করতে সাহায্য করে আপনার ত্বকে করে তুলবে মসৃণ এবং উজ্জ্বল। মূলত এই ক্রিমটি বাড়ানোর প্রধান উপাদান হলো কেশর (জাফরান)। অত্যন্ত দামি ও উপকারী এই উপাদানটির স্বাদ এবং গন্ধের বিষয়ক কম বেশি আমরা সকলেই জানি।
বিশেষকদের মতে, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ কেশর ত্বকের পুরনো দাগ চোখ দূর করতে অনেক কার্যকারী ভূমিকা পালন করে। এবং এতে থাকা এন্টি এজিং উপাদান ত্বকের বালিরেখা দূর করে ত্বককে উজ্জ্বল করতে সহযোগিতা করে। তারপর ক্রিম তৈরিতে আরো লাগবে গোলাপ জল ত্বকের আর্দ্রতা ফেরাতে এটি বেশ উপকারী পানীয়। এটা ব্ল্যাকহেডস, হোয়াইট হেদস এবং ব্রণ সমস্যা দূর করতে সহযোগিতা করে।
ওর লাগবে ভিটামিন ই ক্যাপসুল এটি ত্বকের বালি রেখা এবং ত্বকের বিভিন্ন ক্ষত দূর করতে ও বয়সের ছাপ কমাতে সাহায্য করে থাকে। এছাড়াও আমন্ড অয়েলের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টি ইনফিরের মোটি উপাদান। এটা ত্বক পরিষ্কার করে ড্রাগ সার্কেলের সমস্যা কমাতে খুব উপকারী। এটার ব্যবহারে টক হয়ে ওঠে কোমল এবং মসৃণ। সর্বশেষে আমাদের প্রয়োজন এলোভেরা। অ্যালোভেরা স্বাস্থ্য সুরক্ষার পাশাপাশি ত্বকের যত্নে বেশ উপকারী।
ঘরোয়া পদ্ধতিতে নাইট ক্রিম বানানোর ক্ষেত্রে চুলায় একটি প্যান বসাতে হবে। তারপরেতে একটা কাপড় বসিয়ে দিয়ে তারপর কয়েকটা কেশর ছেঁকে নিতে হবেইয়। এবং এটা ঠান্ডা হয়ে গেলে একটা কাছের পাত্রে সংরক্ষণ করুন। এরপর দুই চামচ এলোভেরা, এক চা চামচ আমন্ড ওয়ে্ দুইটি ভিটামিন ই ক্যাপসুল ও কয়েক ফোটা গোলাপজল দিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। অতঃপর তৈরি হয়ে গেল আপনার নাইট ক্রিম। আপনি চাইলে এটি ফ্রিজের সংরক্ষণ করে অনেকদিন ব্যবহার করতে পারেন।
ভিটামিন ই ক্যাপসুল কোনটা ভালো
ভিটামিন ই ক্যাপসুল কোনটা ভালো, সবার মনে একটি প্রশ্ন ভিটামিন ই ক্যাপসুল কোনটা
ভালো। আমরা জানি আমাদের দেশে ফার্মেসিতে দুই ধরনের ভিটামিন ই ক্যাপসুল পাওয়া
যায় এদের মধ্যে একটি সবুজ রঙের ও অপরটি হালকা
বাদামি
অর্থাৎ হলুদ রঙের হয়ে থাকে। তাই আমাদের মনে একটি প্রশ্ন ঘোরাফেরা করে সেটা হল
কোনটি খাওয়া বেশি উপকার অথবা কোন ঔষধটি আমাদের খাওয়া উচিত চলুন সেগুলো নিয়ে
বিস্তারিত আলোচনা করা যাক।
ভিটামিন ই ক্যাপসুল আমাদের শরীরে নানা উপকারে কাজে আসে। হাড়ের যত্ন নেওয়ার জন্য এবং বার্ধক্যের সমস্যা রোধ করে ভিটামিন ই ক্যাপসুল। বার্ধক্য জড়িত সকল সমস্যা রুখে দিতে পারে এই ভিটামিন ই ক্যাপসুল। এছাড়াও চুলে এবং ত্বকের যত্নে অনেকে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ভেঙে সেটার সঙ্গে কিছু মিস করে বিভিন্নভাবে ব্যবহার করে থাকেন।
এছাড়াও খাবার থেকে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন ই শরীরে প্রবেশ না করলে ক্যাপসুল খেয়ে থাকেন অনেকে। ভিটামিন ই ক্যাপসুল সাধারণত দুই ধরনের হয়ে থাকে এর মধ্যে একটি সবুজ ও অন্যটি হালকা বাদামে বা হলুদ দুইটাই আমাদের জন্য বেশ উপকারী। ভিটামিন ই ক্যাপসুল যেটা সবুজ রংয়ের হয়ে থাকে সেইটাতে পাওয়ার কম থাকে এবং এইটা হালকা বাদামী রং হয়ে থাকে সেটাতে পাওয়ার বেশি থাকে।
আমরা প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ধরনের খাবার খেয়ে থাকি এই খাবারগুলোর মধ্যে যথেষ্ট ভিটামিন ই না থাকায় আমাদের শরীরের অভাব পূরণের জন্য ভিটামিন ই ক্যাপসুল কার্যকারী ভূমিকা পালন করে থাকে। আপনার শরীরে যদি ভিটামিন ই এর ঘাটতি থাকে তাহলে আপনি প্রতিদিন ভিটামিন ই ক্যাপসুল একটি করে সেবন করতে পারেন।
আপনি কি জানেন একটি ভিটামিন ই ক্যাপসুলে অসংখ্য জাদুকারি উপকারিতা লুকিয়ে থাকে। বিশেষ করে যারা চুল এবং ত্বক নিয়ে সচেতন ত্বকের জন্য নানা ধরনের ক্রিম ইউজ করছেন তারা চাইলে ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেতে পারেন এবং যাদের চুল পড়ার সমস্যা থেকে শুরু করে বিভিন্ন রকমের চুলের সমস্যা আছে তারা সেগুলো সমস্যা দূর করার জন্য ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেতে পারেন।
আপনি কি জানেন নিয়মিত ভিটামিন ই ক্যাপসুল খাওয়ার অভ্যাস আপনার জীবনকে পরিবর্তন করতে পারে। কারণ চিকিৎসকরা বলেছেন, সকল মানুষের শরীরের জন্য ভিটামিন ই এর উপকারিতা এবং প্রয়োজনীয়তা অনেক বেশি। কারণ নিয়মিত ভিটামিন ই ট্যাবলেট সেবন করার জন্য আপনার বয়সকে ধরে রাখতে এবং ত্বকের সৌন্দর্য বাড়াতে কাজে আসে ভিটামিন ই ক্যাপসুল।
এছাড়াও ত্বকের বিভিন্ন ধুলোবালি রেখা টান পড়ার ত্বক এবং অন্যান্য পুরনো দাগ দূর করতে এটি বেশ উপকারী ভূমিকা পালন করে। নিয়মিত ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে ত্বকে সানবার্ন কম হয় এবং আপনার ত্বক হয়ে ওঠে জন এবং মসৃণ তাই ত্বক সচেতন মানুষদের জন্য ভিটামিন ই ক্যাপসুল হতে পারে অন্যতম একটি পছন্দের ঔষধ।
ভিটামিন ই ক্যাপসুল নিয়মিত খেলে আপনার চুল পড়া সমস্যা এবং নতুন চুল গজানোর সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়। চিকিৎসকরা বলেছেন যিনারা বংশীয়গতভাবে চুল পড়ার সমস্যায় ভুগেন তারা অবশ্যই নিয়মিত ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেয়ে থাকবেন এতে করে আপনার মাথার চুল পড়া রোধ হবে এবং নতুন চুল গজানোর জন্য ভিটামিন ই ক্যাপসুল কাজ করবে।
নিয়মিত ভিটামিন ই ক্যাপসুল খাওয়ার ফলে আমাদের শরীরের কোষগুলো ধীরে ধীরে ধীর গতিতে ক্ষয় হতে থাকে যার ফলে আমাদের অন্যদের তুলনায় বেশি সুন্দর করে তোলে। এছাড়াও ভিটামিন ই ক্যাপসুল কিডনির সমস্যা হতো বাধা দিতে পারে। স্বাস্থ্য সচেতন এর জন্য ভিটামিন ই ক্যাপসুল খাওয়া অবশ্যই জরুরী।
ভিটামিন ই ক্যাপসুল হুদরোগের আশঙ্কা কমিয়ে দেয়। এমনকি ভিটামিন ই ক্যাপসুল চর্মরোগ অ্যালঝাইমাস রোগ দূর করতে দারুন কাজ করে থাকে। তবে আপনাকে একটু বিষয়ের মাথায় রাখতে হবে ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর এত গুণ থাকার পরেও এটি দীর্ঘদিন খাওয়ার অভ্যাস করা যাবে না। কারণ শরীরের অনেক বেশি পরিমাণ ভিটামিন ই ক্যান্সারের কারণ হতে পারে।
ভিটামিন ই ক্যাপসুল আমাদের শরীরে নানা উপকারে কাজে আসে। হাড়ের যত্ন নেওয়ার জন্য এবং বার্ধক্যের সমস্যা রোধ করে ভিটামিন ই ক্যাপসুল। বার্ধক্য জড়িত সকল সমস্যা রুখে দিতে পারে এই ভিটামিন ই ক্যাপসুল। এছাড়াও চুলে এবং ত্বকের যত্নে অনেকে ভিটামিন ই ক্যাপসুল ভেঙে সেটার সঙ্গে কিছু মিস করে বিভিন্নভাবে ব্যবহার করে থাকেন।
এছাড়াও খাবার থেকে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন ই শরীরে প্রবেশ না করলে ক্যাপসুল খেয়ে থাকেন অনেকে। ভিটামিন ই ক্যাপসুল সাধারণত দুই ধরনের হয়ে থাকে এর মধ্যে একটি সবুজ ও অন্যটি হালকা বাদামে বা হলুদ দুইটাই আমাদের জন্য বেশ উপকারী। ভিটামিন ই ক্যাপসুল যেটা সবুজ রংয়ের হয়ে থাকে সেইটাতে পাওয়ার কম থাকে এবং এইটা হালকা বাদামী রং হয়ে থাকে সেটাতে পাওয়ার বেশি থাকে।
ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে কি হয়
ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে কি হয় এটা আমরা হয়তো অনেকে জানি আবার অনেকে জানে না চলুন ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে কি হয় সেগুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। আমরা ইতিমধ্যে জানতে পেরেছি ভিটামিন ই ক্যাপসুল কি এবং এটা আমাদের শরীরের এবং চুলের যত্নে কিভাবে ব্যবহার করা যায় কিন্তু এটা খেলে কি হয় সেটা জানেন কি।আমরা প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ধরনের খাবার খেয়ে থাকি এই খাবারগুলোর মধ্যে যথেষ্ট ভিটামিন ই না থাকায় আমাদের শরীরের অভাব পূরণের জন্য ভিটামিন ই ক্যাপসুল কার্যকারী ভূমিকা পালন করে থাকে। আপনার শরীরে যদি ভিটামিন ই এর ঘাটতি থাকে তাহলে আপনি প্রতিদিন ভিটামিন ই ক্যাপসুল একটি করে সেবন করতে পারেন।
আপনি কি জানেন একটি ভিটামিন ই ক্যাপসুলে অসংখ্য জাদুকারি উপকারিতা লুকিয়ে থাকে। বিশেষ করে যারা চুল এবং ত্বক নিয়ে সচেতন ত্বকের জন্য নানা ধরনের ক্রিম ইউজ করছেন তারা চাইলে ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেতে পারেন এবং যাদের চুল পড়ার সমস্যা থেকে শুরু করে বিভিন্ন রকমের চুলের সমস্যা আছে তারা সেগুলো সমস্যা দূর করার জন্য ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেতে পারেন।
আপনি কি জানেন নিয়মিত ভিটামিন ই ক্যাপসুল খাওয়ার অভ্যাস আপনার জীবনকে পরিবর্তন করতে পারে। কারণ চিকিৎসকরা বলেছেন, সকল মানুষের শরীরের জন্য ভিটামিন ই এর উপকারিতা এবং প্রয়োজনীয়তা অনেক বেশি। কারণ নিয়মিত ভিটামিন ই ট্যাবলেট সেবন করার জন্য আপনার বয়সকে ধরে রাখতে এবং ত্বকের সৌন্দর্য বাড়াতে কাজে আসে ভিটামিন ই ক্যাপসুল।
এছাড়াও ত্বকের বিভিন্ন ধুলোবালি রেখা টান পড়ার ত্বক এবং অন্যান্য পুরনো দাগ দূর করতে এটি বেশ উপকারী ভূমিকা পালন করে। নিয়মিত ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে ত্বকে সানবার্ন কম হয় এবং আপনার ত্বক হয়ে ওঠে জন এবং মসৃণ তাই ত্বক সচেতন মানুষদের জন্য ভিটামিন ই ক্যাপসুল হতে পারে অন্যতম একটি পছন্দের ঔষধ।
ভিটামিন ই ক্যাপসুল নিয়মিত খেলে আপনার চুল পড়া সমস্যা এবং নতুন চুল গজানোর সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়। চিকিৎসকরা বলেছেন যিনারা বংশীয়গতভাবে চুল পড়ার সমস্যায় ভুগেন তারা অবশ্যই নিয়মিত ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেয়ে থাকবেন এতে করে আপনার মাথার চুল পড়া রোধ হবে এবং নতুন চুল গজানোর জন্য ভিটামিন ই ক্যাপসুল কাজ করবে।
নিয়মিত ভিটামিন ই ক্যাপসুল খাওয়ার ফলে আমাদের শরীরের কোষগুলো ধীরে ধীরে ধীর গতিতে ক্ষয় হতে থাকে যার ফলে আমাদের অন্যদের তুলনায় বেশি সুন্দর করে তোলে। এছাড়াও ভিটামিন ই ক্যাপসুল কিডনির সমস্যা হতো বাধা দিতে পারে। স্বাস্থ্য সচেতন এর জন্য ভিটামিন ই ক্যাপসুল খাওয়া অবশ্যই জরুরী।
ভিটামিন ই ক্যাপসুল হুদরোগের আশঙ্কা কমিয়ে দেয়। এমনকি ভিটামিন ই ক্যাপসুল চর্মরোগ অ্যালঝাইমাস রোগ দূর করতে দারুন কাজ করে থাকে। তবে আপনাকে একটু বিষয়ের মাথায় রাখতে হবে ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর এত গুণ থাকার পরেও এটি দীর্ঘদিন খাওয়ার অভ্যাস করা যাবে না। কারণ শরীরের অনেক বেশি পরিমাণ ভিটামিন ই ক্যান্সারের কারণ হতে পারে।
ভিটামিন ই ক্যাপসুল কতদিন খেতে হয়
ভিটামিন ই ক্যাপসুল কতদিন খেতে হয় সেটা জানেন কি, এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনি
জানতে পারবেন ভিটামিন ই ক্যাপসুল কতদিন আপনি খেতে পারবেন। আপনারা ইতিমধ্যে জেনে
গেছেন ভিটামিন ই ক্যাপসুল আমাদের শরীরের জন্য কতটা উপকারী এবং কেন এটি খাওয়া
প্রত্যেকটা মানুষের জন্য খুব জরুরী। কিন্তু আপনি জানেন না ভিটামিন ই ক্যাপসুল
কতদিন খেতে হয়। চলুন সে বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা যাক।
ভিটামিন ই ক্যাপসুল সাধারণত আমাদের খাবারের পুষ্টির সঙ্গে ভিটামিন ই পূরণ না
হওয়ার কারণে ভিটামিন ই ক্যাপসুল আমরা সেবন করে থাকি। এছাড়াও ত্বকের যত্নে আমরা
নিয়মিত ভিটামিন ই ক্যাপসুল বিভিন্ন উপায়ে ব্যবহার করে থাকি এছাড়াও ভিটামিন ই
ক্যাপসুল চুল পড়া রোধে এবং নতুন চুল গজানোর জন্য দারুন কাজ করে থাকে।
সবকিছু নিয়মমাফিক চলাচল করে, তাই ভিটামিন ই ক্যাপসুল খাওয়ার একটি নিয়ম রয়েছে কারণ অতিরিক্ত ভিটামিন ই সেবনের ফলে শরীরের ক্যান্সারে আশঙ্কা বেড়ে যায় এতে উপকারের থেকে ক্ষতি বেশি থাকবে তাই ভিটামিন ই ক্যাপসুল সেবন করা পূর্বে আমাদের অবশ্যই জেনে রাখা উচিত ভিটামিন ই ক্যাপসুল কত পরিমাণে পাওয়া যাবে।
ভিটামিন ই ক্যাপসুল সাধারণত একটানা তিন মাসের বেশি খাওয়া উচিত হবে না। তবে সে ক্ষেত্রে আপনি যদি আরও বেশি ভিটামিন এ ক্যাপসুল খেতে চান তবে কিছুদিন বিরতি দেওয়ার পর অবশ্যই ভালো একটি চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ভিটামিন ই ক্যাপসুল খাবেন। কেননা অতিরিক্ত ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে এর কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও রয়েছে যেগুলো আমাদের জন্য ক্ষতির কারণ হতে পারে।
ভিটামিন ই ক্যাপসুল অতিরিক্ত খেলে রক্তপাতের সমস্যা হতে পারে, এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের পেটের সমস্যা ইত্যাদি হতে পারে। তাই ভিটামিন ই ক্যাপসুল খাওয়ার পূর্বে অবশ্যই ডাক্তার বা স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ ছাড়া বেশি দিন ভিটামিন ই খাওয়া মোটেও উচিত নয়। তাছাড়া আপনার যদি শারীরিক কোন সমস্যা থেকে থাকে তাহলে ডাক্তাররা আপনার জন্য সঠিক সময়সীমা ও দোষ নির্ধারণ করবেন।
ভিটামিন ই ক্যাপসুলের ক্ষতিকারক দিক নাই বললেই চলে তবে ভুল ব্যবহারের প্রভাবে এর ক্ষতিকারক দিকগুলো সামনে চলে আসে। ভিটামিন ই ক্যাপসুল আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুব উপকারী হলেও মনে রাখা জরুরি ভিটামিন ই ক্যাপসুল সরাসরি ত্বকে ব্যবহারের কারণে ক্ষতি হতে পারে। যাদের টক অনেক নরম এবং সফট তাদের ক্ষেত্রে ভিটামিন সরাসরি ব্যবহারের ফলে তবে প্রদাহের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে ভিটামিন ই ক্যাপসুল।
এছাড়াও ভিটামিন ই ক্যাপসুল ত্বকে সরাসরি ব্যবহারের ফলে, তোকে রাস, ফুসকুড়ি সহ এলার্জি ও হতে পারে। তাই ত্বকের সরাসরি ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহার না করে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী বিভিন্ন প্যাড বানিয়ে ত্বকের সঙ্গে ব্যবহার করা খুব জরুরী। এতে করে উপরোক্ত সকল সমস্যার থেকে রক্ষা পাবেন। ভিটামিন ই ক্যাপসুল দইয়ের সঙ্গে মিশিয়ে অথবা দুধের সঙ্গে মিশিয়ে ব্যবহার করা খুব জরুরী। এর ক্ষতিকারক দিকগুলো কেবলমাত্র ভুল ব্যবহারের কারণে হতে পারে।
প্রিয় পাঠক, এই আর্টিকেলটিতে আমি আপনাদের জানানোর চেষ্টা করেছি ভিটামিন ই ক্যাপসুল খাওয়া এবং ত্বকে লাগানোর বিভিন্ন উপকারিতা অপকারিতা ও এটি খাওয়ার এবং ত্বকে লাগানোর নিয়ম। প্রিয় পাঠক এই আর্টিকেলটির তথ্য অনুসারে আশা করি ভিটামিন ই ক্যাপসুল সম্পর্কিত আপনার মনে থাকা সকল প্রশ্নের উত্তর আমরা দিতে পেরেছি। প্রিয় পাঠক আশা করি আমি আপনাদের খুব সুন্দর এবং সহজ ভাষায় সবকিছু বুঝাতে পেরেছি। আমাদের ভাষাগত সকল প্রকার ভুল-ত্রুটিগুলো ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন, এবং অন্যান্য বিষয় সম্পর্কে জানতে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন ধন্যবাদ।
সবকিছু নিয়মমাফিক চলাচল করে, তাই ভিটামিন ই ক্যাপসুল খাওয়ার একটি নিয়ম রয়েছে কারণ অতিরিক্ত ভিটামিন ই সেবনের ফলে শরীরের ক্যান্সারে আশঙ্কা বেড়ে যায় এতে উপকারের থেকে ক্ষতি বেশি থাকবে তাই ভিটামিন ই ক্যাপসুল সেবন করা পূর্বে আমাদের অবশ্যই জেনে রাখা উচিত ভিটামিন ই ক্যাপসুল কত পরিমাণে পাওয়া যাবে।
ভিটামিন ই ক্যাপসুল সাধারণত একটানা তিন মাসের বেশি খাওয়া উচিত হবে না। তবে সে ক্ষেত্রে আপনি যদি আরও বেশি ভিটামিন এ ক্যাপসুল খেতে চান তবে কিছুদিন বিরতি দেওয়ার পর অবশ্যই ভালো একটি চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ভিটামিন ই ক্যাপসুল খাবেন। কেননা অতিরিক্ত ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে এর কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও রয়েছে যেগুলো আমাদের জন্য ক্ষতির কারণ হতে পারে।
ভিটামিন ই ক্যাপসুল অতিরিক্ত খেলে রক্তপাতের সমস্যা হতে পারে, এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের পেটের সমস্যা ইত্যাদি হতে পারে। তাই ভিটামিন ই ক্যাপসুল খাওয়ার পূর্বে অবশ্যই ডাক্তার বা স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ ছাড়া বেশি দিন ভিটামিন ই খাওয়া মোটেও উচিত নয়। তাছাড়া আপনার যদি শারীরিক কোন সমস্যা থেকে থাকে তাহলে ডাক্তাররা আপনার জন্য সঠিক সময়সীমা ও দোষ নির্ধারণ করবেন।
ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে কি ক্ষতি হয়
ভিটামিন ই ক্যাপসুল খেলে কি ক্ষতি হয় আপনারা জানেন কি। চলুন সেগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা যাক। আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি ভিটামিন ই ক্যাপসুল খাওয়া এবং ত্বক ও চুলে মাথার বিভিন্ন উপকারিতা। ভিটামিন ই ক্যাপসুল আমাদের শরীরের জন্য ও আমাদের ত্বকের জন্য বিভিন্ন উপকারে আসে। এবং এটার প্রয়োজনেতা অনেক কিন্তু এর কিছু ক্ষতিও রয়েছে সঠিক ব্যবহার না জানলে ভিটামিন ই ক্যাপসুল হতে পারে আপনার জন্য ক্ষতির কারণ চলুন সেগুলো সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা যাক।ভিটামিন ই ক্যাপসুলের ক্ষতিকারক দিক নাই বললেই চলে তবে ভুল ব্যবহারের প্রভাবে এর ক্ষতিকারক দিকগুলো সামনে চলে আসে। ভিটামিন ই ক্যাপসুল আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুব উপকারী হলেও মনে রাখা জরুরি ভিটামিন ই ক্যাপসুল সরাসরি ত্বকে ব্যবহারের কারণে ক্ষতি হতে পারে। যাদের টক অনেক নরম এবং সফট তাদের ক্ষেত্রে ভিটামিন সরাসরি ব্যবহারের ফলে তবে প্রদাহের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে ভিটামিন ই ক্যাপসুল।
এছাড়াও ভিটামিন ই ক্যাপসুল ত্বকে সরাসরি ব্যবহারের ফলে, তোকে রাস, ফুসকুড়ি সহ এলার্জি ও হতে পারে। তাই ত্বকের সরাসরি ভিটামিন ই ক্যাপসুল ব্যবহার না করে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী বিভিন্ন প্যাড বানিয়ে ত্বকের সঙ্গে ব্যবহার করা খুব জরুরী। এতে করে উপরোক্ত সকল সমস্যার থেকে রক্ষা পাবেন। ভিটামিন ই ক্যাপসুল দইয়ের সঙ্গে মিশিয়ে অথবা দুধের সঙ্গে মিশিয়ে ব্যবহার করা খুব জরুরী। এর ক্ষতিকারক দিকগুলো কেবলমাত্র ভুল ব্যবহারের কারণে হতে পারে।
উপসংহারঃ ভিটামিন ই ক্যাপসুল মুখে ব্যবহারের গোপন ১০ টি নিয়ম
ভিটামিন ই ক্যাপসুল মুখে ব্যবহারের গোপন ১০ টি নিয়ম সম্পর্কে আপনাদের সঙ্গে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি, এই আর্টিকেলটিতে আমি আপনাদের জানানোর চেষ্টা করেছি ভিটামিন ই ক্যাপসুল খাওয়া এবং ত্বকে লাগানোর বিভিন্ন উপকারিতা এবং এর ক্ষতিকারক দিকগুলো কি হতে পারে সেগুলো সম্পর্কে আলোচনা করেছি। এছাড়াও এই আর্টিকেলটিতে আমি আপনাদের জানানোর চেষ্টা করেছি ভিটামিন ই ক্যাপসুল কখন খেতে হবে এবং কতদিন পর্যন্ত ভিটামিন ই ক্যাপসুল আপনি খেতে পারবেন।প্রিয় পাঠক, এই আর্টিকেলটিতে আমি আপনাদের জানানোর চেষ্টা করেছি ভিটামিন ই ক্যাপসুল খাওয়া এবং ত্বকে লাগানোর বিভিন্ন উপকারিতা অপকারিতা ও এটি খাওয়ার এবং ত্বকে লাগানোর নিয়ম। প্রিয় পাঠক এই আর্টিকেলটির তথ্য অনুসারে আশা করি ভিটামিন ই ক্যাপসুল সম্পর্কিত আপনার মনে থাকা সকল প্রশ্নের উত্তর আমরা দিতে পেরেছি। প্রিয় পাঠক আশা করি আমি আপনাদের খুব সুন্দর এবং সহজ ভাষায় সবকিছু বুঝাতে পেরেছি। আমাদের ভাষাগত সকল প্রকার ভুল-ত্রুটিগুলো ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন, এবং অন্যান্য বিষয় সম্পর্কে জানতে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url